জয়পুরহাটে বাহাসের চ্যালেঞ্জকে কেন্দ্র করে সংবাদ সম্মেলন

জয়পুরহাটে বাহাসের চ্যালেঞ্জকে কেন্দ্র করে সংবাদ সম্মেলন

জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃ


বাহাসে প্রচলিত মিলাদ কিয়াম এর পক্ষের মুনাজির ড. আশরাফ সিদ্দিকীসহ তার অনুসারি জয়পুরহাটে বাহাসের চ্যালেঞ্জ করে অনুপস্থিত হওয়ায় তাদেরকে পরাজিত ও বাতিল বলে ঘোষিত হয়েছে দাবি করে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার দুপুরে শহরের বাগিচাপাড়ার আল-জামিয়াতুল আহলিয়া আল-ইসলামিয়া মাদ্রাসায় সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন উক্ত বাহাসের মুনাজির বগুড়ার জামিয়াতুর রশীদ এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মুফতী মুহাম্মাদ শফী কাসেমী।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল এলাকার ডঃ আশরাফ সিদ্দিকী বিভিন্ন মাহফিলে দেওবন্দী, তাবলীগি, চরমোনাইয়ের লোকজন সবাইকে কাফের ফতোয়া দিয়ে ফিতনা ফাসাদ করে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টিসহ ফেতনা ফ্যাসাদে সাধারণ মুসলমানরা অতিষ্ঠ। একপর্যায়ে তার লোকজন আব্দুল মতিন, তার ভাই জাহাঙ্গীর আলম ও অন্যান্য লোকেরা জয়পুরহাটের এসপি মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব কাছে গিয়ে বাহাস আয়োজন করতে বলে। বাহাসে যারা উপস্থিত থাকবে এবং বিজয়ী হবে আশরাফ সিদ্দিকী ও তার লোকজন তাদের কথা বিনা বাক্যে মেনে নেবে এবং নিজেদেরকে পরাজিত ও বাতিল বলে স্বীকার করে নেবে। গত ২৫ এপ্রিল শুক্রবার দুপুর তিনটায় বাহাসের দিন ধার্য হয়। সেখানে হক্কানী ওলামায়ে কেরামকে প্রস্তাব সাদরে গ্রহণ করলেও আসেনি ডক্টর আশরাফ সিদ্দিকীরা। এমতাবস্থায় এসপি অফিস থেকে বার বার ফোন করলেও আশরাফ সিদ্দিকী ধরেনি। বাহাসের শর্তাবলির মধ্যে উল্লেখ রয়েছে যে পক্ষ অনুপস্থিত হবে তারা পরাজিত ও বাতিল বলে গণ্য হবে। আগামীতে আর কোনদিন কোথাও তাদের এ বাতিল মতামত প্রচার করতে পারবে না এবং তাওবা করে হকপন্থী ওলামায়ে কেরামের কথা বিনা বাক্যে মেনে নেবে।

তিনি আরও বলেন, জয়পুরহাটের আজকের এই বাহাসে প্রচলিত মিলাদ কিয়াম এর পক্ষের মুনাজির ডক্টর আশরাফ ও মৌলানা আব্দুল মতিনরা বাহাসের চ্যালেঞ্জ করে অনুপস্থিত হওয়ায় পরাজিত ও বাতিল বলে ঘোষিত হয়। হক্কানী ওলামায়ে কেরাম ও সর্বস্তরের সাধারণ মুসলমানগণ তাদেরকে জয়পুরহাটে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে। যাতে সাধারণ মানুষকে তারা আর বিভ্রান্ত করতে না পারে। আমরা দুআ করি আল্লাহ তাআলা তাদেরকে হিদায়াত দান করুন।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, জয়পুরহাটের পাকারমাথার আল-জামি’আতুল ইসলামিয়া মারকাজুল উলুম মাদরাসার মুহতামিম ও শায়খুল হাদিস মাওলানা আস্আদুল্লাহ, শহরের বাগিচাপাড়ার আল-জামিয়াতুল আহলিয়া আল-ইসলামিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা আব্দুল বারী শাহিন, নূরুজ্জামান রাশেদীয়া কওমী মাদ্রাসার মুহতামিম হাফেজ মাওলানা আব্দুল বাকী, জেলা ইসলামী আন্দোলনের সেক্রেটারী মাওলানা মুহাম্মদ নাজমুল হাসান মাহমুদ, জেলা মুজাহিদ কমিটির সেক্রেটারী গোলাম ছানোয়ার বকুল ।

জয়পুরহাটের এসপি মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব জানান, বিষিয়টি নিয়ে ঝামেলা যাতে না হয় এজন্য আমি তাদের সমঝোতা করার জন্য বলেছিলাম। ড. আশরাফের লোকজনই বলেছিল তারা বসবে। কিন্তু পরে তারা আসেননি।দাবি করে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার দুপুরে শহরের বাগিচাপাড়ার আল-জামিয়াতুল আহলিয়া আল-ইসলামিয়া মাদ্রাসায় সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন উক্ত বাহাসের মুনাজির বগুড়ার জামিয়াতুর রশীদ এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মুফতী মুহাম্মাদ শফী কাসেমী।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল এলাকার ডঃ আশরাফ সিদ্দিকী বিভিন্ন মাহফিলে দেওবন্দী, তাবলীগি, চরমোনাইয়ের লোকজন সবাইকে কাফের ফতোয়া দিয়ে ফিতনা ফাসাদ করে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টিসহ ফেতনা ফ্যাসাদে সাধারণ মুসলমানরা অতিষ্ঠ। একপর্যায়ে তার লোকজন আব্দুল মতিন, তার ভাই জাহাঙ্গীর আলম ও অন্যান্য লোকেরা জয়পুরহাটের এসপি মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব কাছে গিয়ে বাহাস আয়োজন করতে বলে। বাহাসে যারা উপস্থিত থাকবে এবং বিজয়ী হবে আশরাফ সিদ্দিকী ও তার লোকজন তাদের কথা বিনা বাক্যে মেনে নেবে এবং নিজেদেরকে পরাজিত ও বাতিল বলে স্বীকার করে নেবে। গত ২৫ এপ্রিল শুক্রবার দুপুর তিনটায় বাহাসের দিন ধার্য হয়। সেখানে হক্কানী ওলামায়ে কেরামকে প্রস্তাব সাদরে গ্রহণ করলেও আসেনি ডক্টর আশরাফ সিদ্দিকীরা। এমতাবস্থায় এসপি অফিস থেকে বার বার ফোন করলেও আশরাফ সিদ্দিকী ধরেনি। বাহাসের শর্তাবলির মধ্যে উল্লেখ রয়েছে যে পক্ষ অনুপস্থিত হবে তারা পরাজিত ও বাতিল বলে গণ্য হবে। আগামীতে আর কোনদিন কোথাও তাদের এ বাতিল মতামত প্রচার করতে পারবে না এবং তাওবা করে হকপন্থী ওলামায়ে কেরামের কথা বিনা বাক্যে মেনে নেবে।

তিনি আরও বলেন, জয়পুরহাটের আজকের এই বাহাসে প্রচলিত মিলাদ কিয়াম এর পক্ষের মুনাজির ডক্টর আশরাফ ও মৌলানা আব্দুল মতিনরা বাহাসের চ্যালেঞ্জ করে অনুপস্থিত হওয়ায় পরাজিত ও বাতিল বলে ঘোষিত হয়। হক্কানী ওলামায়ে কেরাম ও সর্বস্তরের সাধারণ মুসলমানগণ তাদেরকে জয়পুরহাটে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে। যাতে সাধারণ মানুষকে তারা আর বিভ্রান্ত করতে না পারে। আমরা দুআ করি আল্লাহ তাআলা তাদেরকে হিদায়াত দান করুন।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, জয়পুরহাটের পাকারমাথার আল-জামি’আতুল ইসলামিয়া মারকাজুল উলুম মাদরাসার মুহতামিম ও শায়খুল হাদিস মাওলানা আস্আদুল্লাহ, শহরের বাগিচাপাড়ার আল-জামিয়াতুল আহলিয়া আল-ইসলামিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা আব্দুল বারী শাহিন, নূরুজ্জামান রাশেদীয়া কওমী মাদ্রাসার মুহতামিম হাফেজ মাওলানা আব্দুল বাকী, জেলা ইসলামী আন্দোলনের সেক্রেটারী মাওলানা মুহাম্মদ নাজমুল হাসান মাহমুদ, জেলা মুজাহিদ কমিটির সেক্রেটারী গোলাম ছানোয়ার বকুল ।

জয়পুরহাটের এসপি মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব জানান, বিষিয়টি নিয়ে ঝামেলা যাতে না হয় এজন্য আমি তাদের সমঝোতা করার জন্য বলেছিলাম। ড. আশরাফের লোকজনই বলেছিল তারা বসবে। কিন্তু পরে তারা আসেননি।

পোষ্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2023 tulshigonga24.com privacy-policy Contact Us About Us
Design BY NewsTheme