অনলাইন ডেস্ক:

ভারত পেঁয়াজে ৪০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক আরোপের পর কেজিতে দাম ৫-২০ টাকা বেড়ে গেছে। এ অবস্থায় বাজার স্থিতিশীল রাখতে ভারতসহ ৯ দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

এরই মধ্যে নতুন একটি সংবাদ দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দ্বিতীয় ধাপে নাবী জাতের  গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের আবাদ ও উৎপাদন বাড়াতে ১৬ কোটি ২০ লাখ টাকার প্রণোদনা দেওয়া হবে। সারা দেশের ১৮ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক এ প্রণোদনার আওতায় বিনামূল্যে বীজ ও সার পাবেন।

মঙ্গলবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এ প্রণোদনার আওতায় একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের নাবী জাতের ১ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ২০ কেজি এমওপি সার বিনামূল্যে পাবেন। এ ছাড়া জমি প্রস্তুত ও শ্রমিকের মজুরি বাবদ ২ হাজার টাকা পাবেন।

নাবী জাতের এই পেঁয়াজ রোপণের সময় নভেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর উৎপাদন বা বাজারে আসবে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা এবং বীজ ও চারাখাত থেকে এ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ ইতোমধ্যে জারি হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে শিগগিরই এসব প্রণোদনা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এর আগে প্রথম ধাপে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতেও সমপরিমাণ বা ১৬ কোটি টাকার প্রণোদনা ১৮ হাজার কৃষককে দেওয়া হয়েছে। প্রণোদনার আওতায় আবাদ কার্যক্রম চলমান আছে।